Wellcome to National Portal
Main Comtent Skiped

কী সেবা কীভাবে পাবেন

উপজেলা কৃষি অফিসের দায়িত্ব:

vকৃষকের  তথ্য চাহিদানিরূপণ নিশ্চিত করা।

vমান সম্মত সম্প্রসারণ কর্মসূচি তৈরী করা।

vকৃষক এবং কারিগরী ষ্টাফদের জন্য প্রশিক্ষণ সামগ্রী তৈরী করা।

vব্লক পর্যায়ে যে সব সমস্যা ডিএই সমাধান করতে পারছে না তা টিএইসিসি এর মাধ্যমে অন্যান্য সহযোগী সংস্থাকে অথবা জেলার বিশেষজ্ঞদের জানানো।

vকৃষি উপকরণ সরবরাহকারী, কৃষি পণ্যের বাজারজাতকারীসহ উপজেলা পর্যায়ে কৃষক সমিতি ও অন্যান্য সংস্থার সাথে যোগসূত্র রক্ষা করা।

vশস্য বহুমুখীকরণ, সম্প্রসারণ পদ্ধতি, উপকরণ ও ঋণ সরবরাহ এবং কৃষকদের মধ্যে প্রযুক্তি হস্তান্তর ইত্যাদি বিষয়ে উপ-সহকারী কৃষি কর্মকর্তাদের উন্নতমানের পরামর্শ দেয়া।

vমাঠ পর্যায়ে বিবিধ অনুষ্ঠানে ( যেমন-চাষী র‌্যালি, মাঠ দিবস, উদ্ধুদ্ধকরণ ভ্রমণ) উপ-সহকারী কৃষি কর্মকর্তাদের সহায়তা দান করা।

vউপজেলা পর্যায়ের সম্প্রসারণ কর্মকান্ড (যেমন- কৃষি মেলা, কৃষক প্রশিক্ষণ) পরিকল্পনা ও বাস্তবায়ন করা।

vটিএইসিসি এর মাধ্যমে অন্যান্য সম্প্রসারণ সেবা দানকারীদের সংগে সম্পর্ক ও কাজের সমন্বয় করা।

vউপজেলা পরিকল্পনা কর্মশালা অনুষ্ঠান ও পরিচালনা করা।

vষ্টাফদের প্রশিক্ষণ চাহিদা নিরুপণ ও প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেয়া।

vপাক্ষিক উপজেলা প্রশিক্ষণ দিবস পরিকল্পনা ও আয়োজন করা।

vপাক্ষিক কর্মসূচি ব্যবস্থাপনা পর্যালোচনা সভা ও মাঠ পরিদর্শনের মাধ্যমে উপ-সহকারী কৃষি কর্মকর্তাদের কাজকর্ম পরিবীক্ষণ নিশ্চিত করা।

vউপজেলা পর্যায়ে সেমস ও ক্যাপ ব্যবস্থাপনা ও সমন্বয় করা।

vডিইপিসি এবং অন্যান্য সভায় অন্তত একজন উর্দ্ধতন কর্মকর্তার যোগদান নিশ্চিত করা।

vউপজেলার বাজেট ব্যবস্থাপনা এবং সময়মতো হিসাব নিকাশ নিশ্চিত করা।

vউপ-সহকারী কৃষি কর্মকর্তাদের কাছ থেকে জরুরী আপৎকালীন তথ্যসহ অন্যান্য তথ্য সংগ্রহ এবং তা যথাযথ ফরমে জেলা, অঞ্চল বা সদর দপ্তরে প্রেরণ করা।

আওতাধীন অফিস:

    প্রতিটি ইউনিয়নের প্রত্যেক ব্লকে একজন করে “উপ-সহকারী কৃষি কর্মকর্তা” কর্মরত আছেন যারা ইউনিয়ন পরিষদের বরাদ্দকৃত কক্ষে বসে কৃষকদের চাহিদা মাফিক কৃষি বিষয়ক পরামর্শ প্রদান করে থাকেন। এছাড়া সিটি কর্পোরেশন  বা অনান্য মেট্রো অফিসের কৃষি পরামর্শ কেন্দ্রে বসে কৃষকদের চাহিদা মাফিক কৃষি বিষয়ক পরামর্শ প্রদান করে থাকেন। এছাড়া নিয়মিত ভিজিট সিডিউল অনুযায়ী দলীয় ও ব্যক্তিগত যোগাযোগের মাধ্যমে কৃষকদেরকে সম্প্রসারণ সেবা প্রদান করেন।যে সকল ইউনিয়নে ইতিমধ্যেই ইউনিয়ন কমপ্লেক্স স্থাপন হয়েছে সেখানে কৃষক তথ্য প্রযুক্তি ও পরামর্শ কেন্দ্র (FIAC) চালু করা হয়েছে।

ব্লকে কর্মরত উপ-সহকারী কৃষি কর্মকর্তাদের দায়িত্ব নিম্নরুপ:

vকৃষকেরা যেন তাদের সমস্যা চিহ্নিত করতে পারেন এবং সমস্যার সম্ভাব্য সমাধান খুঁজে পেতে পারেন সে ব্যাপারে সাহায্য করা।

vস্থানীয় চাহিদার ভিত্তিতে ব্লকে সম্প্রসারণ কর্মকান্ড বাস্তবায়ন করা।

vকৃষকের জন্য উপযুক্ত সম্পসারণ কর্মকান্ড পরিকল্পনার জন্য উপজেলা পরিকল্পনা কর্মশালায় পরামর্শ দেয়া।

vতথ্য সংগ্রহে কৃষকদের সহায়তা দেয়া। অন্যান্য সম্প্রসারণ সহযোগী সংস্থা থেকে সেবা গ্রহণে কৃষকদের সহায়তা প্রদান।

vব্লকের তথ্য সংগ্রহ করা ও রেকর্ড করা। যেমন-প্রাকৃতিক সম্পদ, জনসংখ্যা, বিভিন্ন আবাদি জমির পরিমাণ, উপকরণের চাহিদা, উৎপাদিত পণ্যের বাজারজাত পদ্ধতি, প্রযুক্তি অভিযোজন, গ্রহণ, পরীক্ষা ও ব্যবহারে কৃষকের সংখ্যা ও ব্যাপ্তি।

vদৈনন্দিন কাজের অগ্রগতি, ভবিষ্যৎ কর্মকান্ডের পরিকল্পনা এবং কৃষকের চাহিদা ও সমাধানের তথ্য লেখার জন্য এসএএও ডাইরী সংরক্ষণ করা।

vএনজিও ভুক্ত কৃষক দলসহ কর্মরত অন্যান্য কৃষক দল সনাক্ত করা।

vবাৎসরিক সম্প্রসারণ কর্মসূচি অনুযায়ী অনুমোদিত পাক্ষিক কর্মসূচি বাস্তবায়ন করা।

vউপজেলা কৃষি অফিসে সভা ও প্রশিক্ষণে অংশগ্রহণ করা।

 

মৌসুমী সম্প্রসারণ পরিবীক্ষণ প্রণালী এবং বিভিন্ন ধরনের রেজিস্ট্রেশন পদ্ধতি ব্যবহার করে সম্প্রসারণ কর্মকান্ডের বাস্তবায়ন পরিবীক্ষণ করা (যেমন-প্রদর্শনী রেজিস্টার)।

 

 

নাগরিক ও সরকারী পর্যায়ে সমস্যা সমূহ এবং সার্ভিস আইডেন্টিফিকেশন

 

ক্র:

নং

সেবার ধরণ

           সেবা

সেবা প্রদান/প্রাপ্তির ক্ষেত্রে অসুবিধাসমূহ

(Problems & Challenges)

নাগরিক পর্যায় (Problems)

সরকারী পর্যায় (Challenges)

০১

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

সহায়তা

১.১ প্রযুক্তি সহায়তা

·   কৃষি বিষয়ক উন্নত প্রযুক্তি সমূহ কৃষকদের নিকট হস্তান্তর (Technology Transfer)।

·   প্রদর্শনী প্লট স্হাপন, মাঠ দিবস উদযাপন, কৃষক র‍্যালী ইত্যাদি ।

◊প্রাথমিক পর্যায়ে কৃষি  বিষয়ক উন্নত প্রযুক্তি সমূহ গ্রহণে ঝুঁকি মনে করা।

◊কৃষকদের শিক্ষা ও কৃষি বিষয়ক পর্যাপ্ত জ্ঞানের অভাব।

◊নতুন প্রযুক্তি গ্রহণে অনাগ্রহ।

◊কৃষকদের আর্থিক সমস্যা।

◊প্রয়োজনীয়  জনবলের  অভাব

◊প্রদর্শনী প্লট স্হাপন, মাঠ দিবস ও কৃষক র‍্যালী বাস্তবায়নের জন্য অপ্রতুল অর্থ বরাদ্দ।

◊Technology Transfer  Flow irregular.

১.২ মান সম্মত বীজ উৎপাদনে সহায়তা করা

·   নির্ধারিত প্রগতিশীল চাষীদের মাধ্যমে উন্নত মানের বীজ  প্রযুক্তি বিষয়ে প্রয়োজনীয় পরামর্শ প্রদান, উৎপাদিত বীজ সঠিকভাবে সংরক্ষণ এবং অন্যান্য চাষীদের মাঝে বিতরণের ব্যবস্হা করা।

◊কৃষকদের বীজ উৎপাদনে অতিরিক্ত উৎপাদন ব্যয় ভার বহনে অনীহা।

◊বীজ সংরক্ষণের জন্য প্রয়োজনীয় গুদাম/পাত্রের অভাব।

◊সংরক্ষিত বীজ খাবার হিসাবে ব্যবহার।

◊উৎপাদিত বীজ বিপণনে সমস্যা।

◊বীজগুদাম ও সংরক্ষণা- গারের অভাব।

◊উৎপাদিত বীজ সরকারী প্রতিষ্ঠান কর্তৃক গ্রহণে অনীহা।

১.৩ কৃষি ঋণ প্রাপ্তিতে সহায়তা প্রদান

·   সরকারী ও বেসরকারী প্রতিষ্ঠান হতে কৃষি ঋণ প্রাপ্তিতে সহায়তা প্রদান।

·   কৃষি ঋণ প্রাপ্তির অনুকূলে ফসল উৎপাদন পরিকল্পনা প্রণয়নে সহায়তা প্রদান।

·   ঋণ বিষয়ক সুবিধাদি এবং প্রযোজ্য সুদের হার বিষয়ে কৃষকদের অবহিত করা।

◊সরকারী ও বেসরকারী প্রতিষ্ঠান হতে ঋণ গ্রহণে হয়রানির স্বীকার হওয়া।

◊সুদের হার বেশী।

◊আর্থিক প্রতিষ্ঠানের স্বতস্ফুর্ত সহযোগিতার অভাব।

১.৪ কৃষি তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তিসহায়তা

·   কৃষি বিষয়ক যেকোন তথ্য, পরামর্শ এবং প্রযুক্তি কৃষিকর্মী, কৃষক এবং সাধারণ জনগণের মধ্যে পৌঁছানো।

◊আধুনিক তথ্য ও যোগাযোগ ব্যবস্হা বিষয়ে কৃষকদের জ্ঞানের অভাব।

◊প্রযুক্তি গ্রহণে আর্থিক সামর্থ্যের অভাব।

◊আধুনিক তথ্য ও যোগাযোগ ব্যবস্হার প্রয়োজনীয় কর্মসূচী ও অবকাঠামোর অভাব।

◊দক্ষ জনবলের অভাব।

১.৫ সমন্বিত সম্প্রসারণ সেবা প্রদান

·   কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর এবং বিভিন্ন সরকারী, বেসরকারী ও গবেষণা সংস্হার সাথে সমন্বয় সাধনের মাধ্যমে সম্প্রসারণ সেবা প্রদান।

◊কৃষকের চাহিদা মাফিক সমন্বিত সেবার অপ্রতুলতা।

◊সেবা গ্রহণে আর্থিক সামর্থ্যের অভাব।

◊সেবা প্রদানকারী প্রতিষ্ঠানের মধ্যে সমন্বয়ের ঘাটতি।

১.৬কৃষি পণ্য বিপনণে সহায়তা করা।

·   কৃষকের উৎপাদিত পণ্যের বাজারজাত করণে এবং ন্যায্যমূল্য পেতে সহায়তা প্রদান।

◊কৃষক সংগঠনের অভাব।

◊পণ্য পরিবহণে যথাযথ যোগাযোগ ব্যবস্হার অভাব।

◊কৃষিপণ্য বিপণনে মধ্যস্বত্ব- ভোগীদের দৌরাত্ব।

◊কৃষিপণ্য সংরক্ষণ ব্যবস্হার অভাব।

◊কৃষিপণ্য প্রক্রিয়াজাতকরণ ও প্রসেসিং এ সমস্যা।

◊মধ্যস্বত্ব ভোগী ও ফড়িয়াদের প্রভাব মুক্ত কৃষিপণ্য বাজার ব্যবস্হা পরিচালনায় দুর্বলতা।

◊বাজার ব্যবস্হা গড়ে তোলার জন্য পর্যাপ্ত আর্থিক সহযোগিতার অভাব।

১.৭ কৃষি পণ্যের মূল্য সংযোজনে সহায়তা

·   কৃষি পণ্যের প্রক্রিয়াজাতকরণ, প্যাকেজিং ও নানাবিধ ব্যবহার মুখী পণ্যে রুপান্তরে কারিগরী সহায়তা প্রদান।

◊কৃষকদের জ্ঞানের অভাব।

◊কৃষকদের আর্থিক অস্বচ্ছলতা।

 

 

◊আর্থিক বরাদ্দ অপ্রতুল।

◊দক্ষ জনবলের অভাব।

◊বাজারজাত করণে সরকারী সহায়তার অভাব।

 

০২

প্রশিক্ষণ

প্রশিক্ষণ প্রদান

·   কৃষি বিষয়ক উন্নত প্রযুক্তি সম্পর্কে কৃষকদেরকে হাতেকলমে প্রশিক্ষণ প্রদান।

◊প্রশিক্ষণে অংশ গ্রহণে কৃষকের সময়ের অভাব।

◊প্রশিক্ষণ প্রাপ্ত প্রযুক্তি প্রয়োগে কৃষকের আর্থিক অস্বচ্ছলতা।

◊অপ্রতুল প্রশিক্ষণ ভাতা।

◊কৃষকদের প্রশিক্ষণের জন্য পর্যাপ্ত বরাদ্দের স্বল্পতা।

◊প্রশিক্ষণ ভাতা কম ।

◊হাতে কলমে শিক্ষাদানে প্রয়োজনীয় প্রশিক্ষণ সামগ্রীর স্বল্পতা।

◊উচ্চতর প্র্রশিক্ষণ প্রাপ্ত দক্ষ জনবলের অভাব।

০৩

পুনবার্সন

কৃষি পুনবার্সনে সহায়তা

·   বন্যা, খরা ও অন্যান্য প্রাকৃতিক দুর্যোগে ক্ষয়ক্ষতি পুষিয়ে নেয়ার লক্ষ্যে কৃষি উপকরণ সহায়তা প্রদান।

·   ছবি উত্তোলন ও ব্যাংকে গিয়ে একাউন্ট খুলতে কৃষকদের অনীহা।

·   ক্ষতির তুলনায় কৃষি পুনবার্সনের অপ্রতুলতা।

·   সব ধরনের কৃষক এ সুবিধা পায় না।

·   প্রভাবমুক্ত থেকে যথাসময়ে ক্ষতিগ্রস্থ কৃষকদের  তালিকা প্রনয়নে সমস্যা।

·   প্রয়োজনীয় জনবলের অভাব।

·   আর্থিক বরাদ্দের অপর্যাপ্ততা।

০৪

কৃষি ভর্তুকি

কৃষিতে ভর্তুকি  ও উৎপাদনে সহায়তা প্রদান

·   কৃষি উৎপাদন বৃদ্ধির লক্ষ্যে উপকরণাদি কৃষকের ক্রয় ক্ষমতার মধ্যে রাখার জন্য এবং উৎপাদন খরচ কমানোর জন্য বিভিন্ন সময় সরকারের দেয়া ভর্তুকি উপকরণাদি কৃষকদের মধ্যে বিতরণ।

·   ছবি উত্তোলন ও ব্যাংকে গিয়ে একাউন্ট খুলতে কৃষকদের অনীহা।

·   ক্ষতির তুলনায় কৃষি পুনর্বাসনের অপ্রতুলতা।

·   সব ধরনের কৃষক এ সুবিধা পায় না।

·   বাজেটের অভাব।

·   পৃথক বাজেট বরাদ্দ থাকে না।

০৫

ব্যাংক হিসাব খুলতে সহায়তা

১০ টাকার বিনিময়ে ব্যাংকে হিসাব খুলতে সহায়তা প্রদান

 

◊সহজ প্রক্রিয়ায় ১০ টাকা জামানতের বিনিময়ে ব্যাংকে হিসাব খুলতে কৃষকদের সহায়তা প্রদান।

 

 

·   ছবি উত্তোলন ও ব্যাংকে গিয়ে একাউন্ট খুলতে কৃষকদের অনীহা।

 

 

 

 

 

·   প্রয়োজনীয় জনবলের অভাব।

 

০৬

উপকরণ সহায়তা

কৃষি উপকরণ সহায়তা প্রদান

 

 

 

 

কৃষি উৎপাদন বৃদ্ধির জন্য সরকার কর্তৃক সময়ে সময়ে চাষীদের মাঝে কৃষি উপকরণ সহায়তা প্রদান করা হয়।

·   সব ধরনের কৃষক এ সুবিধা পায় না।

·   প্রভাবমুক্ত থেকে যথাসময়ে ক্ষতিগ্রস্থ কৃষকদের  তালিকা প্রনয়নে সমস্যা।

·   প্রয়োজনীয় জনবলের অভাব।

·   আর্থিক বরাদ্দের অপর্যাপ্ততা।

০৭

সার ডিলার নিয়োগ ও বালাইনাশকের লাইসেন্স প্রদান

৪.১সার ডিলার ও খুচরা সার বিক্রেতা নিয়োগ 

·   প্রতিটি ইউনিয়ন হতে এক(০১) জন BCICসারের ডিলার ও প্রতি ওয়ার্ডে এক(০১) জন খুচরা সার বিক্রেতা নিয়োগের ব্যবস্থা করা হয়।

◊সরকারী নীতিমালা অনুযায়ী সার ডিলার নিয়োগ প্রক্রিয়ায়  দীর্ঘ  সূত্রিতা।

◊প্রতি ওয়ার্ডে একজন খুচরা সার বিক্রেতা দ্বারা সুষম সার ব্যবস্থাপনায় জটিলতা

◊একই ইউনিয়ন বা উপজেলায় পূর্বে নিযোগকৃত একাধিক ডিলারদের  বর্তমান নীতিমালা অনুসারে ইউনিয়ন ভিত্তিক ডিলারশীপ বন্টনে জটিলতা।

৪.২ বালাই নাশকের খুচরা ও পাইকারী বিক্রেতার লাইসেন্স প্রদান 

·   বালাইনাশকের  খুচরা ও পাইকারী বিক্রেতার লাইসেন্স প্রদান। 

·   বালাইনাশকের  মান ও বাজার নিয়ন্ত্রণ।

 

◊বালাইনাশকের  ক্ষতির ব্যবহার বিষয়ক জ্ঞানের অভাব।

◊যথাযথ বালাইনাশক ব্যবহারে কৃষকের বিভ্রান্তি।

 

◊দক্ষ জনবলের  অভাব।

 

০৮

সংনিরোধ

সংনিরোধ সেবা

◊কোয়ারেনটাইন রুলস প্রয়োগের মাধ্যমে সমুদ্র,স্থল ও বিমান বন্দরে বৈদেশিক রোগবালাই এর অনুপ্রবেশ ও বিস্তার প্রতিরোধ করা।

◊দেশের অভ্যন্তরে ও আঞ্চলিক পর্যায়ে মারাত্বক বালাই অনুপ্রবেশ ও বিস্তার রোধে সেবা প্রদান করা।

◊সংগনিরোধ কার্যক্রমে প্রয়োজনীয় জ্ঞান ও সচেতনতার অভাব।

◊দক্ষ জনবলের  অভাব।

◊জনবলের অপর্যাপ্ততা।

 

০৯

মনিটরিং

 

 

৯.১ সার মনিটরিং

 

◊সারের আগমনী বার্তা প্রাপ্তির পর বিধি মোতাবেক বিত্রয়ের অনুমতি প্রদান।

◊সার উত্তোলন, মজুদ ও সরবরাহ কার্যের নিয়ন্ত্রণ ও মনিটরিং।

◊সারের মান ও বাজার নিয়ন্ত্রণ।

◊ভেজাল সারের নমুনা সংগ্রহ ও পরীক্ষাগারে প্রেরণ পূর্বক আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহন।

◊কারখানা থেকে সময় মতো  বরাদ্দ না পাওয়ায় হয়রানির স্বীকার।

◊সময় মতো সার সরবরাহে যোগাযোগ ও পরিবহনে সমস্যা।

◊সার ব্যবস্থাপনায় দুর্বল আইন

৯.২ বালাই

নাশকের মনিটরিং

◊সারেরনাশকেরমান ও বাজার নিয়ন্ত্রণ।

◊ভেজাল নাশকেরনমুনা সংগ্রহ ও পরীক্ষাগারে প্রেরণ পূর্বক আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ।

◊জনগণের সচেতনতা ও যথাযথ জ্ঞানের অভাবে অনেক সময় ভেজাল/নকল ও মেয়াদোতীর্ণ বালাইনাশক  কিনে প্রতারিত হয়।

◊পরিদর্শক কর্তৃক ভেজাল ও নকল বালাইনাশকমজুদকারীর বিরুদ্ধে তাৎক্ষনিক শাস্তি প্রয়োগের বিধান না থাকায় আইনের ফাক ফোকর দিয়ে অপরাধী বেশীর ভাগ ক্ষেত্রেই পার পেয়ে যায়।

১0

LCCব্যবহার

লীফ কালার চার্ট ব্যবহার

·   লীফ কালার চার্ট ব্যবহার করে ধান ফসলে সঠিক মাত্রায় ইউরিয়া সারের ব্যবহার বিষয়ে কৃষকদেরকে পরামর্শ প্রদান।

 

◊কৃষকদের পর্যাপ্ত জ্ঞানের অভাব।

 

◊পর্যাপ্ত পরিমাণে লীফ কালার চার্ট (LCC) সরবরাহের অভাব।

 

১১

গুটি ইউরিয়া ব্যবহার

গুটি ইউরিয়া ব্যবহার

◊গুটি ইউরিয়া প্রয়োগ করে ধান ফসলে ইউরিয়া সার সাশ্রয়ে কৃষকদের পরামর্শ প্রদান।

 

 

 

◊কৃষকদের পর্যাপ্ত জ্ঞানের অভাব।

◊পর্যাপ্ত প্রয়োগ যন্ত্রের স্বল্পতা।

◊প্রয়োগ যন্ত্র সরবরাহের স্বল্পতা।

◊মান সম্মত প্রয়োগ যন্ত্রের অভাব 

১২

মাটির স্বাস্হ্য সংরক্ষণ

মাটির স্বাস্হ্য সংরক্ষণ।

·   মাটির স্বাস্হ্য সেবায় সুষম সার প্রয়োগ, জৈব সার প্রয়োগ ও শস্য পযার্য় বিষয়ে কৃষকদেরকে পরামর্শ প্রদান ও সহায়তা করা।

·   উপজেলা পর্যায়ে Soil Testing Kit ওমৃত্তিকাসম্পদউন্নয়নইনষ্টিটিউটএরপরীক্ষাগারওভ্রাম্যমাণ মৃত্তিকাপরীক্ষাগারেকৃষকের মাটি  পরীক্ষা পূর্বক ফসল ভিত্তিক সারের মাত্রা নির্ধারণ করে সার প্রয়োগের সুপারিশপ্রদান।

·   উপজেলা নির্দেশিকা  অনুসারে সার সুপারিশ প্রদান করা।

·   শস্য পর্যায় ভিত্তিক ফসল আবাদ পরিকল্পনা প্রনয়ণে সহায়তা প্রদান।

·   জৈব কম্পোষ্ট, ভার্মি কম্পোষ্ট, খামারজাত সার প্রস্তুত ও ব্যবহারে কৃষকদেরকে প্রয়োজনীয় কারিগরী সহায়তা প্রদান।

◊অধিক জনসংখ্যার খাদ্য চাহিদা মেটাতে খাদ্য উৎপাদন বৃদ্ধির জন্য শস্যের নিবিড়তা বৃদ্ধি পাওয়ায় জমির উপর চাপ বেড়েছে।

◊জমির স্বাভাবিক উর্বরতা শক্তির নিম্নমুখীতা।

◊কৃষকদের মাটির স্বাস্হ্য রক্ষা বিষয়ক কারিগরী জ্ঞানের অভাব।

◊কৃষকদের উৎসাহ কম।

 

◊মাটির স্বাস্হ্য রক্ষার পর্যাপ্ত কর্মসূচী ও প্রণোদনার অভাব।

১৩

পরামর্শ

১৩.১ সমন্বিত বালাই

ব্যবস্হাপনা

·   আইপিএম ও আইসিএম ক্লাবের মাধ্যমে পরিবেশ সম্মত উপায়ে ফসলের রোগ ও পোকামাকড় দমনে কার্যকরী প্রশিক্ষণ ও পরামর্শ প্রদান।

·   ফসলের বালাই নিয়ন্ত্রণের সমন্বিত বালাই ব্যবস্থাপনা কার্যক্রমের প্রযুক্তি প্রয়োগে নিয়মিত পরামর্শ ও প্রশিক্ষণ প্রদান।

এই প্রযুক্তির কার্যকারিতা রাসায়নিক প্রযুক্তির তুলনায় ধীর গতি সম্পন্ন বিধায় কৃষকের আগ্রহ কম।

বিষয়টি শ্রমঘন ও সময় সাপেক্ষ বিধায় কৃষকের প্রযুক্তি প্রয়োগে আগ্রহ কম।

 

◊জৈব বালাইনাশক; ফেরোমেন ট্যাপের অপর্যাপ্ততা।

 জৈব বালাইনাশকের প্রয়োগের সরকারী নীতিমালার অভাব।

১৩.২ সেচ ব্যবস্হাপনা

·   সেচ ব্যবস্থাপনা প্রযুক্তির উপর প্রশিক্ষণ ও পরামর্শ প্রদান।

·   সেচ কাজে ভূপরিস্থ পানি ব্যবহারে কৃষকদের উদ্বুদ্ধ করা।

·   পানি প্রয়োগে AWD(Alternate Wet & Dry)প্র্রযুক্তি ব্যবহারে কৃষকদেরকে পরামর্শ প্রদান।

◊সেচ খরচ বেশী।

◊ভূপরিস্থ সেচের পানির অভাব।

◊পানির চাহিদা বিষয়ে কৃষকের জ্ঞানের অভাব।

◊অনেক ক্ষেত্রে সেচ খরচ হিসাবে উৎপাদিত ফসলের ১/৪ বা ১/৬ অংশ প্রদান করতে হয়।

◊স্হায়ীভাবে  সেচ অবকাঠামো স্হাপনের জন্য  পর্যাপ্ত আর্থিক সহায়তা অপ্রতুল।

◊নীতিমালার অভাব।

◊বিদ্যুতের লোডশেডিং

১৩.৩ প্রাকৃতিক দুর্যোগ মোকাবেলায় পরামর্শ প্রদান

·   বিভিন্ন প্রাকৃতিক দুর্যোগ যেমন খরা, বন্যা,ঝড়, লবনাক্ততা, শীলাবৃষ্টি, জলাবদ্ধতা, জলোচ্ছ্বাস ইত্যাদি সংক্রান্ত প্রাকৃতিক দূর্যোগের পূর্বাভাস ও দূর্যোগ মোকাবেলায় প্রয়োজনীয় পরামর্শ প্রদান।

◊প্রয়োজনীয় জ্ঞান ও সচেতনতার অভাব।

◊পূনর্বাসন ও কৃষকদের আর্থিক সঙ্গতির অভাব।

◊পর্যাপ্ত সহায়তার  অভাব।

 

◊দ্রুততার সাথে দূর্যোগের পূর্বাভাস সময়মতো উপকার ভোগীদের নিকট না পৌঁছানো।

◊যথাযথ সাহায্যের অপ্রতুলতা।

১৩.৪ বসতবাড়ীর আঙ্গিনায় সবজি    চাষ

·   কৃষক/কৃষাণীদের বসতবাড়ীর আঙ্গিনায় সবজি চাষ ব্যবস্হাপনায় প্রয়োজনীয়  পরামর্শ প্রদান।

·   পারিবারিক পুষ্টি বিষয়ক প্রশিক্ষণ ও পরামর্শ প্রদান।

·   সবজি বীজ উৎপাদনে পরামর্শ প্রদান।

◊উপর্যুক্ত জ্ঞানের অভাব।

◊বসতবাড়ীর আঙ্গিনায় পর্যাপ্ত জমির অভাব।

◊বসতবাড়ীতে সূর্যালোকের অভাব

◊উন্নত মানের বীজের অভাব।

◊পুষ্টি জ্ঞান বিষয়ক দক্ষ জনবলের অভাব।

১৩.৫ ফল বাগান সৃজন ও   ব্যবস্হাপনা

·   উন্নত জাতের দেশী ও বিদেশী ফলের বাগান সৃজনে কৃষকদেরকে উদ্বুদ্ধকরণ ও প্রয়োজনীয়  পরামর্শ প্রদান।

·   ফলবাগান ব্যবস্থাপনায় কৃষকদেরকে প্রয়োজনীয় পরামর্শ প্রদান।

◊প্রয়োজনীয় প্রযুক্তিগত জ্ঞানের অভাব।

◊মান সম্মত উন্নত জাতের চারার অভাব।

◊অপরিকল্পিত বৃক্ষরোপণ

◊উন্নত জাতের মাতৃগাছের  অভাব।

◊ফল সংরক্ষণাগারের অভাব।

◊অপর্যাপ্ত যোগাযোগ ব্যবস্থা।

◊ফল প্রক্রিয়াজাতকরণের অভাব।